নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ১৫ ব্রোকারহাউজের বিরুদ্ধে শেয়ার লেনদেনে ‘অস্বাভাবিক আচরণ’ এর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার (১৮ এপ্রিল) দেশের পুঁজিবাজারে বড় দরপতনের দিনে এসব ব্রোকারহাউজ থেকে দিনের শুরুতেই সার্কিটব্রেকারের (একদিনে মূল্য পরিবর্তনের গ্রহণযোগ্য সীমা) সর্বনিম্ন একাধিক কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করেছে বা করার চেষ্টা করেছে। তাতে সামগ্রিক বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে মনে করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা এভাবে শেয়ার বিক্রির বিষয়টিকে আইনের লংঘন ও অসৎ-উদ্দেশ্যপূর্ণ বলে মনে করছে। এ ঘটনায় ব্রোকারহাউজগুলোকে শো-কজ করা হয়েছে।
সূত্র অনুসারে, সংশ্লিষ্ট ব্রোকারহাউজগুলোকে শো-কজ নোটিস পাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ওই কাণ্ডের ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে।
যে ব্রোকারহাউজগুলোকে শো-কজ করা হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- শাহেদ সিকিউরিটিজ, ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজ, শেলটেক ব্রোকারেজ, আইডিএলসি সিকিউরিটিজ, এস অ্যান্ড এইচ ইক্যুইটিজ, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ, বিডি ফাইন্যান্স সিকিউরিটিজ, এমটিবি সিকিউরিটিজ, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজ, গ্লোব সিকিউরিটিজ, শান্তা সিকিউরিটিজ, আইল্যান্ড সিকিউরিটিজ, কাইয়ুম সিকিউরিটিজ ও মিডওয়ে সিকিউরিটিজ।