নিজস্ব প্রতিবেদক:
চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আট কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
হামিদ ফ্যাব্রিকস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩০ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ১৯ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৮২ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা (ঘাটতি), আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৭ পয়সা।
আমান ফিড মিল লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৪ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২১ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ৭২ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৯ পয়সা।
এসকে ট্রিমস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩২ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ১৯ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৯৫ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৫৫ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৮ পয়সা।
শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫২ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৭৮ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৬৪ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৩ পয়সা (ঘাটতি)।
এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ১১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৫৯ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৭ টাকা ০১ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২ টাকা ৬৫ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯ পয়সা (ঘাটতি)।
ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২১ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ৯ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৪ পয়সা।
ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং মিলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৭ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৬ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ১৭ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৩৩ পয়সা।
এসিআই লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৭৫ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান এক টাকা ৬৮ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১১ টাকা ৯ পয়সা। আর আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩৪ টাকা ২৮ পয়সা (ঘাটতি), আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮১ টাকা ৩৮ পয়সা (ঘাটতি)।